আইপিএফ বাংলাদেশ শিল্প মেলা-২০২৪ এ কোয়ালিটি মিনারেল ইন্ডাস্ট্রিজ অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে
আইপিএফ বাংলাদেশ শিল্প মেলা-২০২৪ এ কোয়ালিটি মিনারেল ইন্ডাস্ট্রিজ অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত জানুয়ারি ২৮, ২০২৪
রিপোর্ট: রাজীব-তাজ
২০২৪ সালের ২৪-২৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠেয় ১৬তম বাংলাদেশ প্লাস্টিকস, প্রিন্টিং ও প্যাকেজিং (আইপিএফ) শিল্প প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান কোয়ালিটি মিনারেল ইন্ডাস্ট্রিজ। তাদের অংশীদার কোম্পানী হিসেবে স্যাম-এ বাংলাদেশ লি:, শার্প প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মেসার্স বাংলা কেমিক্যাল একসাথে নিজ নিজ পণ্য ও সেবা এই মেলাতে উপস্থাপন করেছে। প্রকাশ থাকে যে, দ: কোরিয়া ভিত্তিক স্যাম-এ কোম্পানীটি এই গ্রুপকে কারিগরী ও প্রযুক্তিগত সব সুবিধা দিয়ে থাকে। ক্রেতা দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর ছিল কোয়ালিটি মিনারেলের স্টল। সিসি ফিলার, মাস্টারব্যাচ কাচামাল উৎপাদন সহ যাবতীয় গৃহস্থালী পণ্য যেমন- ফ্লাস্ক, পেট বোতল, ক্যাপ এবং পেট প্রিফর্মও প্রস্তুত করে তারা।
প্লাস্টিক শিল্পের অত্যাধুনিক এবং নির্ভরযোগ্য ক্যালসিয়াম কার্বনেট ফিলার তারা আমদানী করে। নিজ উৎপাদিত সিসি ফিলার পণ্যের মধ্যে রয়েছে- উভেন ফিলার, পলিশাইন ফিলার, পিপি বেল্ট ফিলার, টিপিটি ইত্যাদি। আবার, মাস্টারব্যাচ পণ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন রং এর মাস্টারব্যাচ সহ পেট, স্লিপিং মাস্টারব্যাচ ইত্যাদি। প্লাস্টিক শিল্পের অত্যাধুনিক এবং নির্ভরযোগ্য ক্যালসিয়াম কার্বনেট ফিলার এই গ্রুপ আমদানী করে। ১৯৯৩ সালে মো: সালাহউদ্দীন শার্প প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রতিষ্ঠা করেন, যার মূল লক্ষ্য ছিল গৃহপণ্য এবং পেট বোতল তৈরি। এখনকার কারখানার ঠিকানা: ৪৩৮, আশরাফাবাদ, কামরাংগীচর, ঢাকা। কর্পোরেট অফিস: ৪০, হায়দার বক্স, উর্দু রোড, ঢাকা। মো: সালাহউদ্দীন কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে আছেন, যিনি ২০০৭ সালে বিজিপিএমইএ এসোসিয়েশন এর সভাপতি ছিলেন, এবং তার সুযোগ্য সন্তান সামি আহমদ এখন কোম্পানীর পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরাস্থ আইসিসিবি এক্সপো জোনে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে এবার স্যাম-এ বাংলাদেশ গ্রুপের আকর্ষণীয় এবং বড় প্যাভিলিয়ন ছিল। প্রতি বছর এই ধরণের মেলায় তারা অংশ নেয়। বিপিএজিএমইএ তে শুরুর দিকেই সদস্য পদ নেয় কোয়ালিটি মিনারেল ইন্ডাস্ট্রিজ। উল্লেখ্য, গ্রুপ অফ কোম্পানীটির আইএসও: ৯০০১:২০১৫ এবং আর ও এইচ এস সনদ রয়েছে। পরিচালক সামি আহমদ জানান: “প্লাস্টিকের চাহিদা দেশে-বিদেশে কখনো কমবে না, বরং প্রযুক্তিগত সুবিধার মিশেলে তা উন্নততর হবে। তবে, পরিবেশ বান্ধবতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, বিদেশ থেকে পণ্য আনার ক্ষেত্রে সরকারী সুবিধা, প্রণোদনা এবং এসেসমেন্ট ভ্যালুর উপর দেশের কাস্টমস কর মওকুফ করা গেলে ব্যবসা আরও সম্প্রসারণ করা যাবে এবং দেশের জিডিপিতে এই শিল্প অনেক অবদান রাখতে পারবে।” বিস্তারিত জানতে স্যাম-এ বাংলাদেশ ও কোয়ালিটি মিনারেলস এর ওয়েবসাইট দেখুন: www.qmi-bd.com/spi