বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে অপমান করা হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে:শুভেন্দু অধিকারী
বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে অপমান করা হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে:শুভেন্দু অধিকারী
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত জুলাই ৩০, ২০২৪
Oplus_131072
কলকাতায় সোমবার,২৯ জুলাই, বিকাল বাংলাদেশ হাই কমিশনার এর সঙ্গে দেখা করতে যান শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর সঙ্গে ছিল বিজেপির প্রতিনিধি দল। হাইকমিশনে ঢোকার আগে তাঁদের পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ। বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, এদিনের কর্মসূচির জন্য আগে থেকে অনুমতি নেওয়া ছিল, তা সত্ত্বেও রাজ্য পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়।
বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে অপমান করা হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। এমনই অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ হাই কমিশনারের দ্বারস্থ হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন তিনি হাইকমিশনে কিছু ভিডিও পেশ করেছেন, যাতে দেখা যাচ্ছে লাগাতার ভারত বিরোধী স্লোগান উঠছে বাংলাদেশে। নাম উঠছে মোদীরও। এই ভিডিও দেখে হাইকমিশনকে দ্রুত পদক্ষেপ করার আবেদন করেছেন শুভেন্দু।
সোমবার বিকালবেলা কলকাতায় বাংলাদেশ হাই কমিশনারের সঙ্গে দেখা করতে যান শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর সঙ্গে ছিল বিজেপির প্রতিনিধি দল। হাইকমিশনে ঢোকার আগে তাঁদের পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ। বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এদিনের কর্মসূচির জন্য আগে থেকে অনুমতি নেওয়া ছিল, তা সত্ত্বেও রাজ্য পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। জানা গেছে, বেশ কিছুক্ষণ পুলিশের সঙ্গে বাকবিতন্ডা চলার পরে হাই কমিশনের ভিতরে প্রবেশ করেন তাঁরা। কমিশনারের সঙ্গে দেখা করার পরে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘গত শনিবার আমরা হাই কমিশনারের কাছে আসার কথা জানিয়েছি, লিখিত অনুমতিও আছে। তাও দিনের পর দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ অসভ্যতা করছে। এটা মেনে নেওয়া হবে না।’
জানা গেছে, বেশ কিছুক্ষণ পুলিশের সঙ্গে বাকবিতন্ডা চলার পরে হাই কমিশনের ভিতরে প্রবেশ করেন তাঁরা। কমিশনারের সঙ্গে দেখা করার পরে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘গত শনিবার আমরা হাই কমিশনারের কাছে আসার কথা জানিয়েছি, আমাদের কাছে লিখিত অনুমতিও আছে। তাও দিনের পর দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ অসভ্যতা করছে। এটা মেনে নেওয়া হবে না।’
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে ওঠা ভারত বিরোধী স্লোগানের কপি ও ভিডিও এদিন বাংলাদেশ হাই কমিশনারের হাতে তুলে দেন শুভেন্দু অধিকারী। এই নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের বাংলাদেশের ভিতরের বিষয় নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। আমরা তো আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নই, যে রোহিঙ্গাদের সিএএ নিয়েও আপত্তি করে, বলে তাদের জন্য দরজা খোলা। ভারত আমাদের মা। তাই ভারতবিরোধী স্লোগান নিয়ে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি।দেশের প্রধানমন্ত্রীর অপমানও আমরা বরদাস্ত করব না কখনো।