• ১৬ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২রা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৬ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি

নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত নভেম্বর ২৬, ২০২৩

‘এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করলো মাস্টার কার্ড বাংলাদেশ অফিসের ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপিত হয়েছে

রাজীব কান্তি দে,ঢাকা

মাস্টারকার্ড এর এক জমকালো অনুষ্ঠান রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেল গ্র্যান্ড বলরুমে ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টায় অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ‘মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে। একইসঙ্গে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ অফিসে ১০ম বর্ষপূর্তি ও পালন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আজ রাজধানীতে এ উপলক্ষ্যে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

ব্যাংকিং, পেমেন্ট ও আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবকদের সম্মান জানিয়ে এবারের আয়োজিত অনুষ্ঠানের থিম ছিল “মাস্টার্স অব এভল্যুশন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পরিচালক মো. শরাফত উল্লাহ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন- ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও উন্নয়ন সমন্বয়- এর চেয়ারম্যান ড. আতিউর রহমান পিএইচডি।

বাংলাদেশ সরকারের রূপকল্পের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে যেসব প্রতিষ্ঠান উদ্ভাবনী আর্থিক টুলস ও সল্যুশন্স প্রদান করে ডিজিটাল উপায়ে অর্থনীতির সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে, তাদের এ বছরের মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস এর বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। আজকের এ অনুষ্ঠানে ১৭টি ক্যাটাগরিতে ৪৪টি বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে অ্যাওয়ার্ডস প্রদান করা হয়।

বিশ্বের প্রথম গ্লোবাল পেমেন্ট অপারেটর হিসেবে, মাস্টারকার্ড ১৯৯১ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি এ দেশে প্রথম অফিস স্থাপন করে। এত বছর ধরে, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করতে বিভিন্ন পার্টনারদের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করেছে। সেরা পণ্য ও সল্যুশন্স প্রদান করে পেমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির পরিবর্তনের মাধ্যমে লক্ষ্য পূরণে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরো এগিয়ে নিতেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মাস্টারকার্ড। এবং কোম্পানিটি প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কাছে ডিজিটাল টুলস ও সল্যুশন্সকে পৌঁছে দিতে সরকার, ইন্ডাস্ট্রি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করছে।

মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, “মাস্টারকার্ড দেশে ডিজিটাল উন্নয়ন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে আরও এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে ভূমিকা রাখছে। প্রতিষ্ঠানটি এতে ব্যাংক, ফিনটেক ও ব্যবসায়ীদের পার্টনার হিসেবে পেয়ে রোমাঞ্চিত, কেননা তারা দেশীয় অর্থনৈতিক সেবা খাতের ডিজিটাল ক্ষমতায়নের লক্ষ্য অর্জনে অবদান রেখে চলেছে। পঞ্চমবারের মতো এ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে, মাস্টারকার্ড এসব প্রতিষ্ঠানকে তাদের উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের জন্য সম্মানিত করতে পেরে গর্বিত।”

পুরস্কারের ক্যাটাগরিগুলো হলো- এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড বিজনেস (মার্চেন্ট)- পিওএস ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড বিজনেস (মার্চেন্ট)-অনলাইন ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডিজিটাল বিজনেস ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডেবিট বিজনেস (ডোমেস্টিক) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডেবিট বিজনেস (ইন্টারন্যাশনাল) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ক্রেডিট বিজনেস (ডোমেস্টিক) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ক্রেডিট বিজনেস (ইন্টারন্যাশনাল) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড প্রিপেইড বিজনেস (ডোমেস্টিক) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড প্রিপেইড বিজনেস (ইন্টারন্যাশনাল) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড কন্টাক্টলেস (ইসুয়িং) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড কন্টাক্টলেস (অ্যাকুয়ারিং) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড অ্যাকুয়ারিং (কিউআর) ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড পিওএস অ্যাকুয়ারিং বিজনেস ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড অনলাইন অ্যাকুয়ারিং বিজনেস ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন ২০২২-২৩, এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড বিজনেস (ইনোভেশন) ২০২২-২৩, এবং এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড বিজনেস গ্রোথ ২০২২-২৩।

January 2025
S S M T W T F
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031