• ১৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৪ঠা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৮ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি

জুড়ীতে বেডিং ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা, আসামী পলাতক

নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত অক্টোবর ১৯, ২০২০
জুড়ীতে বেডিং ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা, আসামী পলাতক

নিজস্ব প্রতিবেদক :: মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জুড়ী শহরের বেডিং ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান এর বিরুদ্ধে জুড়ী উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের মৃত হাজী বশির আলীর ছেলে মোঃ আব্দুল হান্নানের দায়েরকৃত চেক ডিজঅনার (নাম্বার সি.আর ৩৯/১৯ (জুড়ী), তারিখ ২১.০১.২০১৯ইং, দায়রা-৪৮৮/১৯) মামলায় চলতি বছরের ২০ জানুয়ারী মৌলভীবাজার যুগ্ম দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন এন আই এ্যাক্ট ১৯৮১ এর ১৩৮ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও চেকে বর্ণিত ৭ লক্ষ টাকা অর্থ দন্ডে (ফাইন) দন্ডিত করে রায় ঘোষণা করেন।

অর্থ দন্ডের টাকা অভিযোগ কারী প্রাপ্ত হবেন বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়। আসামীকে গ্রেপ্তার অথবা আত্নসমর্পণের তারিখ হইতে এই দণ্ডাদেশ কার্যকরী হবে এবং ইতিপূর্বে হাজতবাস করে থাকলে তা অত্র মামলার সাজার মেয়াদ হতে বাদ যাবে।

সাজাপ্রাপ্ত আসামী হাবিবুর রহমান ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের (চানমিয়া) হাজীর বাড়ির মোঃ আহাদ মিয়ার ছেলে। বর্তমানে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জাঙ্গীরাই গ্রামে বসবাস করছেন। জুড়ী কামিনীগঞ্জ বাজারে হাবিব বেডিং স্টোর নামক তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিলো। এ মামলায় জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসার পর মামলার রায় ঘোষণার পূর্বে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে “মেসার্স সিজল বেডিং স্টোর” নতুন নাম করে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামী মোঃ হাবিবুর রহমান বাদীর পাওনা বাবদ বিগত ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর একটি চেক দেয় যাহা ঐ দিন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে উপস্থাপন করা হলে অপর্যাপ্ত তহবিলের কারনে ডিজঅনার হয়। পরে অভিযোগকারী আসামী হাবিবুর রহমানকে ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করেন এবং ১২ ডিসেম্বর আসামী অত্র নোটিশ প্রাপ্ত হন। নোটিশ প্রাপ্তির পরে ও আসামী বাদী পক্ষের অর্থ পরিশোধ না করায় অভিযোগকারী নালিশ দাখিল করেন। বর্তমানে আসামী পলাতক রয়েছে বলে জানা যায়।

হাবিবুর রহমান খান / দৈনিক হাকালুকি

March 2025
S S M T W T F
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031