ছাত্রজনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশকে কেবল আওয়ামী ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করার সংগ্রামই ছিল না, বরং ভারতীয় রাজনৈতিক উপনিবেশ থেকেও আজাদির প্রচেষ্টা ছিল। ফলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালীন ও পরবর্তী সময়ে ঢাকা সহ সারা দেশে ‘দফা এক দাবি এক, খুনি হাসিনার পদত্যাগ’ এর সাথে ধ্বনিত হয়েছে ‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা, ঢাকা’ এবং ‘পেতে চাইলে মুক্তি, ছাড়ো ভারত ভক্তি’ স্লোগান। বিগত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে স্বৈরাচারের সকল কর্মকান্ডের দোসর হিসেবে ভারতের ভূমিকা ছিল ন্যাক্কারজনক। ফলে নতুন বাংলাদেশে বাংলাদেশের জনগণ ভারতের সাথে সম্পর্কের বিষয়ে ভিন্ন চিন্তা করছে। প্রেক্ষিত ও সময়ের গুরুত্ব অনুধাবনে ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের পূনর্পাঠ, ভৌগলিক নিরাপত্তা এবং জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষিতে নতুন প্রস্তাবনা হাজির করা সময়ের অন্যতম দাবী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জনতার এই চাহিদা এবং বিষয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করে “তাজবির হোসেন শিহান” তার ফেসবুকে ভারতীয় আধিপত্যবাদ নিয়ে নানা লেখালেখি করতো। যার ফলে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।
ইষ্ট ওয়েষ্ট ইউনিভার্সিটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে আয়োজন করছে “বিক্ষোভ সমাবেশ”।
স্হান ও সময় : ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ, রবিবার দুপুর ১২ টায় বিক্ষোভ সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হবে ইষ্ট ওয়েষ্ট ইউনিভার্সিটির সামনে।
মিডিয়া কভারেজের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।